
অর্থপূর্ণ কথোপকথন নেই, শুধু প্রয়োজনীয় আলাপ।

ভালোবাসা ও সহানুভূতির অভাব।

একসাথে সময় কাটানো এড়ানো।

শারীরিক ঘনিষ্ঠতা কমে যাওয়া বা বন্ধ হওয়া।

ছোট বিষয়ে ঝগড়া, কিন্তু মিটমাটের চেষ্টা নেই।

ভবিষ্যতের কোনো যৌথ পরিকল্পনা নেই।

একে অপরের সাফল্য-ব্যর্থতায় উদাসীনতা।

ছোট সমস্যাগুলো জমে বড় হয়ে যাওয়া।

বিশ্বাস ভঙ্গ।

আবেগিক চাহিদা পূরণ না হওয়া।

সন্তান লালন-পালন/আর্থিক মতবিরোধ।

অতিরিক্ত কর্মব্যস্ততা ও সময় না দেওয়া।

অনুভূতি প্রকাশে ব্যর্থতা।

দম্পতির মধ্যে একাকীত্ব ও হতাশা।

সন্তানদের মানসিক বিকাশে নেতিবাচক প্রভাব।

বাইরে স্বাভাবিক থাকার ভান, ভিতরে ভাঙন।

দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ → শারীরিক অসুস্থতা।

খোলাখুলি কথা বলা ও সমস্যা শেয়ার করা।

কাউন্সেলরের সাহায্য নেওয়া।

পুরোনো স্মৃতি ফিরে দেখা, একসাথে নতুন কিছু করা।

শ্রদ্ধা ও সহানুভূতি প্রদর্শন।

মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া।
সাইলেন্ট ডিভোর্স একটি অদৃশ্য ভাঙন, যা সময়মতো চিহ্নিত করলে বাঁচানো সম্ভব। তবে যদি সম্পর্ক ফিরিয়ে আনা না যায়, সুস্থভাবে বিচ্ছেদ মেনে নেওয়াও সমাধানের অংশ।